রিচার্ড ফাইনম্যান, যারা আদি পদার্থবিজ্ঞান ছাড়া বিজ্ঞান দুনিয়ার খোঁজ-খবর রাখেন তাদের কাছে বেশ পরিচিত একটা নাম। রসিক বিজ্ঞানী হিসেবে দারুণ জনপ্রিয়তা তার। Surely You’re Joking, Mr. Feynman তার বায়োগ্রাফি, সেই লেভেলের দারুণ একটা বই।
স্টিভ জবসের বায়ো পড়ার পরে আর কার বায়ো পড়বো তখনই ফাইনম্যানের বায়ো পড়া শুরু করি। সৈয়দ মুজতবা আলী যে স্টাইলে লিখতেন ফাইনম্যানও সেইম, ফাইন-কুল।
ফাইনম্যান যে কোন কিছুই দারুণভাবে শিখতেন। ইন্টারনেটে ফাইনম্যান স্টাইলে পড়াশোনা লিখে সার্চ করলে দারুণ-দারুণ আর্টিকেল পাওয়া যায়।
উদাহরণ তৈরির মাধ্যমে শিখতে ইয়াং ফাইনম্যান
স্কুলে থাকতেই জ্যামিতির বিভিন্ন উপপাদ্য নিজের মতো করে তৈরি করতো ফাইনম্যান। যে কারণে কলেজে ফাইনম্যান অন্য বন্ধুদের চেয়ে দ্রুত জ্যামিতি বুঝতো। আর বীজগণিতের সমস্যা নিজের মত করে উদাহরণ দিয়ে শিখতেন ফাইনম্যান, যে কারনে যে কোন সমস্যাকে তিনি উদাহরণ দিয়ে নিজের মত করে বুঝে নিতেন।
আমাদের পড়াশোনার সমস্যা হচ্ছে আমাদের অন্যরা উদাহরণ তৈরি করে দেয়। ফাইনম্যান অন্যের তৈরি উদাহরণের চেয়ে নিজের তৈরি উদাহরণের মাধ্যমে জানাকে গুরুত্ব দিতেন।
নিজ বায়োতে ফাইনম্যান লিখেছেন, ‘আমার একটা উপায় ছিল, যা কিনা আমি এখনও ব্যবহার করি। কেউ আমাকে কিছু বোঝানোর চেষ্টা করলেই তা আমি নিজের মত উদাহরন তৈরি করে বোঝার চেষ্টা করি।’
ফাইনম্যান তার বইয়ে লিখেছেন, ‘আপনি দেখবেন শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় পাশ করে যায়, সব কিছুই তারা শিখে ফেলে এবং তারা আসলে যা মুখস্থ করে তা ছাড়া কোন কিছুই আর জানে না।’
রেস্ট অব দ্য ওয়ার্ল্ড
এমআইটি থেকে আন্ডারগ্র্যাড শেষের পরে এক অধ্যাপক ফাইনম্যানকে রেস্ট অব দ্য ওয়ার্ল্ডে কি হচ্ছে তা জানার কথা বলেন। ফাইনম্যান এরপরে প্রিন্সটনে পড়াশোনা শুরু করেন। নিজের ফিজিক্সের পড়াশোনা ছাড়া বায়োলজি নিয়ে অনেক দিন পড়েছেন ফাইনম্যান। শুধু তাই নয় নিরস দর্শন নিয়ে জানতে প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলোসফি ক্লাসে নিয়মিত হাজিরা দিতেন তিনি।
গো! অ্যাক্ট! ডু!
নারীদের সঙ্গে আড্ডা জমাতে এই বুদ্ধি খাটাতেন ফাইনম্যান। তার ভাষ্যে, নিজের কমফোর্ট জোনের বাইরে গিয়েই আসলে নিজেকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ মিলে।
বইটা যতটুকু পড়া শেষ করেছি তাতেই অনেক জায়গাতেই নিজে থেকে মনে হচ্ছে,
Surely You’re Joking, Mr. Feynman!
স্টিভ জবসের বায়ো পড়ার পরে আর কার বায়ো পড়বো তখনই ফাইনম্যানের বায়ো পড়া শুরু করি। সৈয়দ মুজতবা আলী যে স্টাইলে লিখতেন ফাইনম্যানও সেইম, ফাইন-কুল।
ফাইনম্যান যে কোন কিছুই দারুণভাবে শিখতেন। ইন্টারনেটে ফাইনম্যান স্টাইলে পড়াশোনা লিখে সার্চ করলে দারুণ-দারুণ আর্টিকেল পাওয়া যায়।
স্কুলে থাকতেই জ্যামিতির বিভিন্ন উপপাদ্য নিজের মতো করে তৈরি করতো ফাইনম্যান। যে কারণে কলেজে ফাইনম্যান অন্য বন্ধুদের চেয়ে দ্রুত জ্যামিতি বুঝতো। আর বীজগণিতের সমস্যা নিজের মত করে উদাহরণ দিয়ে শিখতেন ফাইনম্যান, যে কারনে যে কোন সমস্যাকে তিনি উদাহরণ দিয়ে নিজের মত করে বুঝে নিতেন।
আমাদের পড়াশোনার সমস্যা হচ্ছে আমাদের অন্যরা উদাহরণ তৈরি করে দেয়। ফাইনম্যান অন্যের তৈরি উদাহরণের চেয়ে নিজের তৈরি উদাহরণের মাধ্যমে জানাকে গুরুত্ব দিতেন।
নিজ বায়োতে ফাইনম্যান লিখেছেন, ‘আমার একটা উপায় ছিল, যা কিনা আমি এখনও ব্যবহার করি। কেউ আমাকে কিছু বোঝানোর চেষ্টা করলেই তা আমি নিজের মত উদাহরন তৈরি করে বোঝার চেষ্টা করি।’
ফাইনম্যান তার বইয়ে লিখেছেন, ‘আপনি দেখবেন শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় পাশ করে যায়, সব কিছুই তারা শিখে ফেলে এবং তারা আসলে যা মুখস্থ করে তা ছাড়া কোন কিছুই আর জানে না।’
রেস্ট অব দ্য ওয়ার্ল্ড
এমআইটি থেকে আন্ডারগ্র্যাড শেষের পরে এক অধ্যাপক ফাইনম্যানকে রেস্ট অব দ্য ওয়ার্ল্ডে কি হচ্ছে তা জানার কথা বলেন। ফাইনম্যান এরপরে প্রিন্সটনে পড়াশোনা শুরু করেন। নিজের ফিজিক্সের পড়াশোনা ছাড়া বায়োলজি নিয়ে অনেক দিন পড়েছেন ফাইনম্যান। শুধু তাই নয় নিরস দর্শন নিয়ে জানতে প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলোসফি ক্লাসে নিয়মিত হাজিরা দিতেন তিনি।
গো! অ্যাক্ট! ডু!
নারীদের সঙ্গে আড্ডা জমাতে এই বুদ্ধি খাটাতেন ফাইনম্যান। তার ভাষ্যে, নিজের কমফোর্ট জোনের বাইরে গিয়েই আসলে নিজেকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ মিলে।
No comments:
Post a Comment