The ONE Thing In Action
American businessman Bill Gates is a great example of The ONE
Thing lifestyle in action.
§ Bill’s ONE passion in high school was computers.
§ This led him to develop ONE skill, computer
programming.
§ In high school, he got ONE job in the computer
programing field.
§ Which led to him eventually starting ONE company
- Microsoft.
§ Bill’s company, Microsoft focussed on ONE thing
-- the development and sale of BASIC interpreters for the Altair 8800,
§ which eventually made Bill the ONE richest man in
the world for 15 years in a row.
§ After Bill retired from Microsoft, he and his
wife Melinda formed ONE foundation that focused on ONE Thing: to tackle some of
the world’s “really tough problems” like health and education.
§ The majority of the foundation’s money went to
ONE area, their Global Health Program -- which had ONE goal: the use science
and technology to save lives in poor countries…
§ To do this, they settled on find a solution to
the ONE major cause of death -- infectious disease...
§ The ONE solution they came up with was
vaccination. Because it’s the ONE most impactful thing they can put their money
towards to solve their ONE ultimate focus: to tackle some of the
world’s “really tough problems.” (See how it all ties together?)
The Six Lies That Are Holding Back Success
§ Everything Matters Equally
§ Multitasking is a good thing
§ You must be Disciplined Life to Succeed
§ Willpower is Always on Will Call
§ A Balanced Life
§ Big Goals are Bad
USE THE
80/20 PRINCIPLE.
the 80/20 principle says that the MINORITY of
your effort leads to the MAJORITY of your results…
§ 20% of your customers usually account for 80% of
your profits.
§ 20% of your investments usually account for 80%
of your returns.
§ 20% of your habits usually result in 80% of your
success.
IDENTIFY WHAT'S
MOST IMPORTANT & GIVE IT YOUR UNDIVIDED ATTENTION.
A
SMALL DOSE OF DISCIPLINE DEVELOPS INTO A LONG-LASTING HABIT.
THE FOUR THIEVES OF PRODUCTIVITY (AVOID THEM AT ALL COST.)
“One-half of
knowing what you want is knowing what you must give up before you get it.”
1. Inability to Say “No”
2. Fear of Things Being Left Undone
3. Poor Health Habits
4. Environment that Doesn’t Support Your Goals
NO REGRETS.
Keller mentions an excerpt from a book written by
Bronnie Ware titled “The Top Five Regrets of the Dying”. Without further ado,
here they are:
1. “I wish that I’d let myself be happier”
2. “I wish I’d stayed in touch with my friends”
3. “I wish I’d had the courage to express my
feelings”
4. “I wish I hadn’t worked so hard”
5. “I wish I’d had the courage to live a life true
to myself, not the life others expected of me.”
Print that out and put it on your desk.
#দ্যা_ওয়ান_থিং_পর্ব_০১ঃ from Sajjat Hossain
"দুটি খরগোসকে ধাওয়া করলে তুমি একটাও ধরতে পারবে না"
তুমি কি জানো জীবনে সাফল্য লাভের নিগুঢ় রহস্যটি কি? মিচ এর দিকে ঘুরে দাঁড়িয়ে আচমকাই প্রশ্ন করলো কার্লি।
মিচ বললো - না, কি সেটা?
এই যে এটা। (কার্লি তাঁর হাতের তর্জনী উচিয়ে দেখালো)।
তোমার আঙ্গুল! বিস্মিত হয়ে প্রশ্ন করলো মিচ।
কার্লি বললো - একটি জিনিস। কেবলি একটি বিষয়। বাকি সব ভুলে গিয়ে তুমি শুধুমাত্র সেটা নিয়ে লেগে থাকবে। এটাই জীবনে সাফল্য লাভের একমাত্র উপায়।
দারুন বলেছো তো! কিন্তু সেই “একটি জিনিস” কি? মিচের প্রশ্ন।
কার্লির সরল উত্তর - সেই “একটি জিনিস/কাজ/ বিষয়” তোমাকেই খুঁজে বের করতে হবে।
মিচ বললো - না, কি সেটা?
এই যে এটা। (কার্লি তাঁর হাতের তর্জনী উচিয়ে দেখালো)।
তোমার আঙ্গুল! বিস্মিত হয়ে প্রশ্ন করলো মিচ।
কার্লি বললো - একটি জিনিস। কেবলি একটি বিষয়। বাকি সব ভুলে গিয়ে তুমি শুধুমাত্র সেটা নিয়ে লেগে থাকবে। এটাই জীবনে সাফল্য লাভের একমাত্র উপায়।
দারুন বলেছো তো! কিন্তু সেই “একটি জিনিস” কি? মিচের প্রশ্ন।
কার্লির সরল উত্তর - সেই “একটি জিনিস/কাজ/ বিষয়” তোমাকেই খুঁজে বের করতে হবে।
সিটি স্লিকার্স নামক একটি জনপ্রিয় কমিডি মুভির দুটি জনপ্রিয় ক্যারেক্টারের কথোপোকথন এটি। মিচ আর কার্লি দলছুট গরু খুঁজতে বের হয়ে এক পর্যায়ে নিজেদের মধ্যে তাঁদের জীবন সম্পর্কে আলাপের এক পর্যায়ে কার্লি মিচকে কথাগুলো বলছিল।
কাল্পনিক এই চরিত্র দুটির কথোপোকথন যেন আমাদের কর্ণ কুহরে সাফল্যের গোপন সূত্রটি বলে দিয়ে গেল। স্বেচ্ছায় বা দৈবক্রমে, যেভাবেই চিত্রনাট্যটি লিখে থাকেন না কেন, লেখক কিন্তু একেবারে সত্যি কথাই বলেছেন। “একটি জিনিস/কাজ/ বিষয়” আসলে তোমার অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌছানোর একমাত্র উপায়।
“ডাকটিকিট এর মত হও। যতক্ষন পর্যন্ত না গন্তব্যে পৌছে যাচ্ছো, ততক্ষণ লেগে থাকো”।
১৯৯১ সালের ৭ জুন, "সিটি স্লিকার্স" মুভি দেখতে গিয়ে “দ্যা ওয়ান থিং” বইয়ের লেখক জি. ডাব্লিউ কেলার মুভির কাল্পনিক চরিত্র কার্লি আর মিচের মধ্যকার এই কথোপোকথন শুনে নড়েচড়ে বসেন। কেলার বলছেন -
অতীতে আমি সাফল্য পেয়েছি কিন্তু এটা ততক্ষণ পর্যন্ত আসেনি যে পর্যন্ত না আমি আমার এপ্রোচ ও কর্মফল কে সংযুক্ত করতে পেরেছিলাম। এক দশকেরও কম সময়ের মধ্যে আমরা দেশে এবং বিদেশে সফল একটা কোম্পানি দাঁড় করিয়েছিলাম। কিন্তু হঠাৎ করেই যেন সব কেমন তালগোল পাকিয়ে গেল। সব রকম আত্মত্যাগ ও পরিশ্রমের জন্য প্রস্তুত থাকার পরেও আমার জীবন অনিশ্চয়তায় পড়ে গেল এবং মনে হচ্ছিল আশপাশের সব কিছু যেন চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যাচ্ছে। আমি ব্যর্থ হয়ে যাচ্ছিলাম।
গলায় ফাঁদের মত আটকে যাওয়া হতাশা আমি আর নিতে পারছিলাম না। আমার সাহায্যের দরকার ছিল আর আমি তখন একজন কোচ খুঁজে নিলাম যিনি আমাকে পরমর্শ ও দিক নির্দেশনা দিতে পারবে। আমি তাঁর কাছে গেলাম আর আমার ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনের বর্তমান ভঙ্গুর অবস্থার কথা সব খুলে বললাম । আমরা দুজন মিলে আমার লক্ষটাকে এবং জীবনের কাঙ্খিত গতিপথটাকে পুনরায় বিশ্লেষন করে নিতে চেষ্টা করলাম। সব কথা শুনে তিনি আমার সমস্যাগুলোর উত্তর খুঁজতে লাগলেন। তিনি পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে সবকিছু অনুসন্ধান করলেন।
কিছুদিন পর আমরা যখন আবারো মিটিংয়ে বসলাম। তখন তাঁর কাছে ছিল আমার প্রতিষ্ঠানের “অরগানাইজেশন্যাল চার্ট”। এটা যেন ঠিক “পাখির চোখে দেখা” আমার পুরো কোম্পানির একটা স্থির চিত্র।
খুব সাধারন একটা প্রশ্নের মাধ্যমে আমাদের আলচনা শুরু হয়েছিল। “তুমি কি জান, ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য তোমাকে কি করতে হবে?
আমার কোন ধারনা ছিল না।
তিনি জানালেন - আমার কেবল “একটা কাজ” করতে হবে। তিনি খুঁজে বের করেছিলেন আমার প্রতিষ্ঠানের ১৪টি জায়গাতে নতুন মুখ প্রয়োজন। এই ১৪টি জায়গা নতুন করে ঢেলে সাজাতে হবে।। তাঁর দৃঢ় বিশ্বাস এই জায়গাগুলোতে সঠিক লোক বসাতে পারলে আমার জীবন, আমার কোম্পানি এবং আমার চাকুরি নতুন সম্ভাবনার দিকে একটা আশু পরিবর্তন দেখবে। আমি একথা শুনে একটা ধাক্কা খেলাম আর তাকে জানালাম - আমি ভেবেছিলাম যে, পরিবর্তনের তালিকাটা আর অনেক লম্বা হবে! তাছাড়া এর থেকে আরো বেশি লোকও আমি নিতে পারি।
“না, যিশু খ্রীস্ট্রের প্রয়োজন ছিল ১২ জন। তোমার লাগবে ১৪ জন।”
এটা ছিল বৈপ্লবিক মূহুর্ত। আমি কখনই ভাবিনি যে মাত্র একটা ব্যাপার এতটা পরিবর্তন আনতে পারবে। এটা পরিস্কার হয়ে গেল যে আমি আসলে ততটা নিবেদিতপ্রাণ ছিলাম না যতটা “আমি ছিলাম” বলে ভেবেছিলাম। পরিস্কারভাবেই ১৪টা লোক খুঁজে বের করা ছিল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। তাই, ঐ আলচনার পরে আমি একটা বেশ বড় সিদ্ধান্ত নিলাম। আমি নিজেকেই চাকুরিচ্যুত করলাম!
আমি নিজেকে সিইও হিসেবে নামিয়ে আনলাম আর সেই কাঙ্খিত ১৪ জনকে খুঁজে বের করার বিষয়টা আমার “একমাত্র লক্ষবস্তুতে” পরিনত করলাম।
এবার যেন সত্যি সব নড়ে চড়ে উঠলো। তিন বছরের মধ্যে আমরা স্থিতিশিল একটা উন্নতি করা শুরু করলাম যেটা পরের এক দশক ধরে আমাদের প্রতি বছর ৪০% হারে গ্রোথ হচ্ছিল। আমরা দেশের গন্ডি ছাড়িয়ে বিদেশেও প্রসার করলাম। অসাধারন সাফল্য এসে ধরা দিল, আমাদের এর পরে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।
যেহেতু সাফল্য সাফল্য আনে, সেহেতু যাত্রাপথে আমরা আর নানান ধরনের সাফল্য লাভ করলাম। সেখান থেকেই এই “ওয়ান থিং” ধারনার যাত্রা শুরু হলো।
সেই ১৪ জনকে পাবার পরে আমি একে একে আমাদের শীর্ষ্য কর্মকর্তাদের সাথে তাদের ক্যারিয়ার এবং আমাদের ব্যবসার অগ্রযাত্রা নিয়ে নিয়মিত কাজ করতে শুরু করলাম।
অভ্যসবশত, আমি অনেকগুল কর্মসূচী নিয়ে আমাদের মিটিগুলো শেষ করতাম যেগুলো পরবর্তী মিটিংয়ের আগেই আমার কর্মকর্তরা শেষ করতে রাজী হয়ে যেত। অনেকেই অধিকাংশ কাজ শেষ করে আসতো কিন্তু দূরভাগ্যবশত অনেক সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি বাদ পরে যেত। কাঙ্ক্ষিত ফল আসছিল না। ফলশ্রুতিতে হতাশা এসে ভর করছিল। কাজেই তাদের সফল করার নিমিত্তে আমি কাজের তালিকাটাকে আরো ছোট করতে চাইলাম। শুধু তিনটা কাজ করা যায় কিনা? কিংবা শুধুমাত্র দুইটা কাজ?
কিছুতেই কাজ হচ্ছেনা দেখে হতাশ হয়ে পরলাম এবং হতাশা থেকে আমি কর্মী তালিকাকে যত ছোট করা যায় ততই ছোট করতে চাইলাম এবং বললাম “তোমরা কি কেবল একটিমাত্র কাজ করতে পারবে যেটা করলে বাকিগুল আপনা আপনি সহজ হয়ে যায় বা করাই লাগে না?” এবং সবথেকে সুন্দর ঘটনাটা এরপরেই ঘটল। কাজের ফল যেন আকাশের সীমানা ছুঁতে চাইল।
এ ঘটনার পরে আমি আমার জীবনের সাফল্য ও ব্যর্থতার দিকে ফিরে তাকিয়ে মজার একটা জিনিস আবিস্কার করলাম। আমি যখনি বড় কোন সাফল্য পেয়েছি তখন আমি কেবল একটা জিনিসেই সব মনোযোগ দিয়েছিলাম আর যখনই অনেক কিছু করতে চেয়েছি, আমার সাফল্যের পরিমান কমে এসেছে।
No comments:
Post a Comment