Pages

Sunday, May 5, 2019

Myths and Reality

Most valuable currency?
Myth : Kuwaiti Dinar
Reality : Data (Your Data)

Best University in the world?
Myth : University of Oxford
Reality : Internet

How much time needed to achieve mastery in particular field?
Myth : 2 to 4 Years
Reality : 3 to 6 Months

Which one leads to success "Hard work" or "Smart work"
Myth : Hard work
Reality : Both

Which one is more Important "Degree" or "Portfolio"
Myth : Degree
Reality : Portfolio (Degree will not have any value in 3 - 4 years)

Which two defines you best "Money & Look" or "Knowledge & Skill"
Myth : Money & Look
Reality : Knowledge & Skill

Thursday, May 2, 2019

কিভাবে তৈরী করবেন অটোপাইলট মুডের হাই পারফমেন্স টীম?


০১) ওয়ার্ক ফ্লোরকে ভাইব্রেন্ট রাখুন। নিত্যদিনের ছোট থেকে ছোট অর্জনকেও সেলিব্রেট করার অভ্যাস করুন। ভাল কিছু হলেই দাঁড়িয়ে তালি বাজিয়ে সেলিব্রেট করুন। কাজটা যিনি শেষ করেছে তার সাথে একটা ওয়ার্ম হ্যান্ডশেক করুন। হাগ করুন কিংবা পিঠ চাপড়ে বাহাবা দিয়ে দেন।

০২) ইমপ্লয়ীইদের জন্যে সুস্পস্ট ক্যারিয়ার গ্রোথ প্যাথ তৈরী করুন এবং সেটা তাদের সামনে উন্মুক্ত করুন। কেননা, কর্মী যদি জানে যে, সে আসলে কোথায় যেতে পারবে বা যাওয়ার সুযোগ আছে তাহলে সে তার ক্যারিয়ারের উন্নতির জন্যেই প্রতিষ্ঠানের জন্যে কাজ করবে।

০৩) "পটলাক" প্র্যাকটিস চালু করুন। পটলাক হলো সপ্তাহে একটা নির্দিষ্ট দিনে কোন ইমপ্লয়ীই অফিসের সবার জন্যে বাসা থেকে খাবার তৈরী করে আনবে। সবাই মিলে সেটা খাবে। গল্পগুজব হবে। খাবারের প্রশংসা করা হবে। একটা ফান পরিবেশ তৈরী হবে। এতে করে কর্মীদের মধ্যে একটা পরিবারবোধ তৈরী হবে। ফ্যামিলির বাইরেও তার একটা অফিস পরিবার আছে! এই বোধটা তৈরী হলে কর্মীরা আপনার জন্যে বাড়তি রেসপন্সিবিলিটি নিতে কখনো দ্বিধা করবে না।

০৪) কর্মীরাতো নিজেরা পটলাকের মাধ্যমে তাদের মধ্যে সম্পৃতি তৈরীর চেস্টা করলো তো কোম্পানির ম্যানেজমেন্টেওর তো কিছু করা উচিত! কখনো কোন কর্মী যদি বাড়তি সময় কাজ করে তাহলে তাদের নাস্তা বা ডিনারের ব্যবস্থা করুন। মনে রাখবেন সেই প্রাচীন প্রবাদ – পেটে দিলে পিঠে হয়। কর্মীর প্রতি এই বাড়তি কেয়ার তাকে লয়েল করতে এবং এই বাড়তি সময় কাজ করার জন্যে কোম্পানির প্রতি বিরক্তি দূর করতে বেশ কাজে দিবে।
সুযোগ থাকলে ট্রান্সপোর্ট ফ্যাসালিটি দিয়ে দিন। যদি নারী কর্মী হয় তাহলে এটা অবশ্যই করুন। প্রতিষ্ঠানের গাড়ি দিয়ে বাড়ি লিফট দিয়ে দিন।

০৫) কর্মীদের সব সময় গুড হেলথে এনকারেজ করুন। অফিসেই ব্যবস্থা করতে পারেন হালকা ব্যায়াম ও ইয়োগার। লংটার্ম বেনিফিটের জন্যে স্বাস্থ্যবীমার ব্যবস্থা করে দিন। প্রতিষ্ঠানের পক্ষ্য থেকে বছরে ৩ বার ফ্রি মেডিকেল চেকআপের ব্যবস্থাও করে দিতে পারেন। আপনার প্রতিষ্ঠান যদি বড় হয় এবং এফোর্ড করতে পারেন তাহলে কর্মীর পরিবারের জন্যেও স্বাস্থ্যবীমার ব্যবস্থা করুন।

০৬) অফিসে একটা গ্র্যাটিটিউড জার্নাল বোর্ড তৈরী করুন। এতে করে কর্মীর সাথে কর্মীর এনগেজমেন্ট বাড়বে। এই গ্র্যাটিটিউড জার্নাল বোর্ডে একজন কর্মী আরেক জন কর্মীর থেকে কিভাবে উপকৃত সেটা লিখে এখানে ফরমালি তাকে ধন্যবাদ জানাবে। এতে করে পারস্পারিক শ্রদ্ধাবোধ ও সহযোগীতার প্রবণতা বাড়বে।

০৭) সাপ্তাহিক, মাসিক ও বাৎসরিক পুরস্কার চালু করুন। কোন কর্মী ভাল করলে তাকে পুরস্কৃত করুন। ইমপ্লীয় অব দ্যা ইউক / মান্স এওয়ার্ড দিন। এচীভমেন্ট বোর্ডে তাঁর ছবি লাগিয়ে দিন। সাথে কিছু গিফট / ফাইনান্সিয়ার বেনিফিট দিতে পারেন। বাৎসরিক পুরস্কারের ক্ষেত্রে বিদেশ ভ্রমণের খরচ দিতে পারেন । এতে করে প্রতিষ্ঠানে ভাল কাজের একটা প্রতিযোগীতা শুরু হবে। সবার মধ্যে ভাল করার একটা আকাঙ্খা জাগ্রত হবে।

০৮) ইমপ্লয়ীই স্টক অপশন ESHOP বা রেভিনিউ শেয়ারিং চালু করুন। প্রোপ্রাইটরশীপ, পার্টনারশীপের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট এমাউন্টের রেভিনিউ শেয়ার করা যেতে পারে। আর লিমিটেড কোম্পানি হলে স্টক/শেয়ার দেয়া যেতে পারে।

০৯) অন দ্যা স্পট ইনটেনসিভ : ছোট ছোট মাইলস্টোন সেট করুন। অন দ্যা স্পট ইনসেনটিভ ঘোষনা করুন। বিষয়টা এমন যে, আজকে / নির্দারিত কাজগুলো নির্দিষ্ট ডেডলাইনের মধ্যে শেষ করতে পারলেই তাৎক্ষনিক পুরস্কার।

এটি হতে পারে একটি চকোলেট, প্রিংগেলস চিপস, কোন বই, কসমেটিক্স কিংবা ৫০০ টাকার একটা নোট। এই উপহারগুলো একটা নির্দিষ্ট জায়গাতে ভিজিবল করে রাখুন। কাজ শেষ করা মাত্রই কর্মীরা সেখান থেকে ইনসেনটিভ সংগ্রহ করে নিবে।

১০) স্পন্সর করুন : কর্মীর সাথে একটা চুক্তি করে নিতে পারেন যে, আপনি আগামী ৩/৫ বছর এই কোম্পানিতে কাজ করবেন। বিনিময়ে আপনার উচ্চ শিক্ষার জন্যে / ট্রেনিংয়ের জন্যে কোম্পানি স্পন্সর করবে।

১১) নিয়মিত কর্মীদের পরিবারের খোঁজখবর নিন। কর্মীদের সন্তানের জন্যে এডুকেশন খরচ / বইখাতা ইত্যাদি স্পন্সর করতে পারেন। এতে করে আপনি অন্য প্রতিষ্ঠানের থেকে কর্মীদের বাড়তি কিছু দিচ্ছেন। তাদের জীবন থেকে টেনশন কমাতে হেল্প করলেন ফলে তারা আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রতি লয়েল হবে। তাছাড়া জব সুইচ করার আগে হাজারবার ভাববে কেননা অন্য প্রতিষ্ঠানে এই সুবিধাগুলো আছে কি না? সেটাই হবে তাদের মূল বিবেচ্য বিষয়।

একটা ভাল কোম্পানি ভাল হয় কর্মীর গুণে আবার একটা সফল সম্ভাবনাময় ব্যবসাও ধ্বসে যেতে পারে কর্মীর জন্যেই। প্রতিষ্ঠান কেমন, কি পরিমান ভাল করবে সেটা নির্ভর করে প্রতিষ্ঠানের কালচারের উপর। তাই সর্বাত্মকরকম ভাবে প্রতিষ্ঠানে নতুন কালচার তৈরী ও চর্চা করতে চেষ্টা করুন।

লেখা : Sajjat Hossain

পাভরাইয়ের সাফল্যের দশ সূত্র

মহনিশ পাভরাই একজন ইন্ডিয়ান-আমেরিকান ইনভেস্টর। চার্লি মাঙ্গার, ওয়ারেন বাফেটের যোগ্য শিষ্য। বাফেট-মাঙ্গার এবং বেনজামিন গ্রাহামের পথ সরাসরি কপি করে তিনি বিরাট সাফল্য পেতে সক্ষম হয়েছেন আর প্রায়ই তা স্বীকার করেন। নিজের "পাভরাই ফান্ডস"কে বলে থাকেন মূল বাফেট পার্টনারশীপের কপি।

মহনিশের কথায়, “আমি যতটুকু পারা যায় মিস্টার বাফেটের স্ট্র্যাকচার অনুসরন করেছি, কারন আমার কাছে তা যৌক্তিক পদ্বতি মনে হয়েছে।”



ইনভেস্টর পডকাস্টে তার কয়েকটা ইন্টারভিউ আছে। এর একটাতে তিনি বলছিলেন, যে তাঁর বাবা ছিলেন একজন স্ট্রাগলিং বিজনেসম্যান। প্রতিদিন খাবার টেবিলে বসে তিনি আলোচনা করতেন কীভাবে আরেকটা দিন ব্যবসা চালিয়ে যাওয়া যায়। তাই অল্প বয়েসেই পাবরাই ম্যানেজম্যান্ট সম্পর্কে ভালো জ্ঞান অর্জন করেছিলেন। তিনি বলেন, ঐ বয়েসেই তাঁর কয়েকটা এমবিএ হয়ে গিয়েছিল।

লেখাপড়া শেষ করে প্রথমে একটি আইটি ফার্ম খুলেন। একবার বিমানে বসে বাফেটের উপরে লেখা একটা বই পড়তে পড়তে তিনি ঠিক করে নেন তার গন্তব্য। ফার্ম বিক্রি করে নামেন ইনভেস্টিং এ।

মহিনিশ পাভরাই যেহেতু ভ্যালু ইনভেস্টর তাই ব্যবসা সম্পর্কে তার ধারণা ভালো। এবং রয়েছে প্রচুর পড়াশোনা এইসব বিষয়ে। ওয়ারেন বাফেটের পার্টনার চার্লি মাঙ্গার ওয়ার্ল্ডলি উইজডম বা দুনিয়াবি প্রজ্ঞা অর্জন করে অপেক্ষাকৃত কম ভুল করে যাওয়ার যে চিন্তা প্রচার করেন, পাবরাই তা সরাসরি মেনে চলার চেষ্টা করেন। এই লেখায় মহনিশ পাবরাইয়ের কাছ থেকে জানা সফলতার দশটি সূত্রের কথা আমরা জানবো। অন্যসব সফলতার সূত্র জাতীয় লেখা থেকে এটি আলাদা কারণ এখানের টিপস বা সূত্রগুলি রাতারাতি সাফল্যের কথা বলে না।

‍‌‌‌‌‍‍#পাভরাইয়ের_সাফল্যের_দশ_সূত্র 

সব সময় ঝুঁকি কমাতে চেষ্টা করুক। লো রিস্ক হাই রিটার্ন খুঁজুন। মাইক্রোসফটে পর্যন্ত রিস্ক ছিল অল্প, বেশী ছিল অনিশ্চয়তা।

ব্যবসা মানেই ঝুঁকি গ্রহণ এমন একটি কথা বা ধারণা প্রচলিত আছে। কিন্তু সরাসরি এ ধরণের ধারণা ভ্রান্ত। কারণ ঝুঁকি গ্রহণের জন্য আপনি ব্যবসায় নামেন নি। আপনি ব্যবসায় নেমেছেন লাভের জন্য বা সমাজকে ভালো কিছু দেয়ার জন্য।

অহেতুক ঝুঁকি গ্রহণ করে খেলা দেখানো, বিল্ডিং থেকে লাফিয়ে পড়া বা নানা টেকনিক দেখিয়ে বাইক চালানো জাতীয় “রিস্ক সিকিং বিহেভিওর” ব্যবসা নয়, বিপরীত লিঙ্গকে আকর্ষনের পন্থা হতে পারে ইভ্যুলেশনারি সাইকোলজি মতে। ব্যবসায় আপনার সর্বপ্রধান লক্ষ হওয়া উচিত ঝুঁকি কমানো এবং বেশী লাভ অর্জন করা।

মার্কেটে নামার আগে আপনার মার্কেট কেমন বুঝুন। প্রতিটি মার্কেটে দুই তিনজন প্লেয়ার থাকে যারা প্রায় ৯০ ভাগ মার্কেট নিয়ে যায়। আপনাকে তাদের একজন হতে হবে।

মার্কেটে নামার আগে মার্কেট সম্পর্কে বুঝুন। পর্যাপ্ত তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করুন, বিশ্লেষণ করুন, এ সংশ্লিষ্ট বই পড়ুন ও জানুন। মার্কেটের চরিত্র বুঝার চেষ্টা করুন। এর জন্য মিখায়েল পর্টারের ফাইভ ফোর্স মডেল আপনাকে সাহায্য করতে পারে।

মার্কেটে মনোপলি করতে হবে ভালো প্রফিটের জন্য। এবং এই মনোপলির জন্য প্রায় ৯০% আপনার দখলে থাকা চাই। এটা কীভাবে করবেন ভাবুন। এই ব্যাপারে আপনাকে এগ্রেসিভ হতে হবে। বড় মার্কেটে ৯০% না পারলে, ছোট নিশ মার্কেটে যান ও ৯০% দখল করে নিন।

সক্ষমতার বৃত্ত কতো বড় তা ব্যাপার না, ব্যাপার হলো আপনি তার ভেতরে আছেন কি না। সক্ষমতার বৃত্তের ভেতরে থাকাটাই বিষয়।

সক্ষমতার বৃত্ত হলো আপনি কী জানেন বা বুঝেন সে সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা রাখা। সাইকোলজিক্যালি মানুষ নিজের সক্ষমতার বিচার করার সময় বাড়িয়ে করে, এবং যে যত অক্ষম সে ততো বেশী বাড়িয়ে বিচার করে।

আপনার আইকিউ ১২০ হয় যদি আর আপনি ভাবেন ১০০ তাহলে তা সমস্যা নয়। কিন্তু আপনার আইকিউ যদি ১০০ হয় আর আপনি ভাবেন ২৫০ তাহলে খুবই বড় সমস্যায় পড়তে যাচ্ছেন।

নিজে যা বুঝেন না সেই ব্যবসায় যাওয়া থেকে বিরত থাকুন। সেইসব ব্যবসা করতে যান যেগুলি আপনার বুঝার সীমার ভেতরে।

এমন কিছু বিক্রি করবেন না যা ক্রেতা হলে আপনি কিনতেন না - 

এটি একটি সত্যি কথা। আপনি যদি এই চেষ্টা করেন তাহলে আপনার পণ্যের গুণগত মান অনেক ভাল হবে। আপনার কাস্টমাররা খুশি থাকবে। নিজেকে কাস্টমারের জায়গায় রেখে ভাবুন।

অপেক্ষা করুন সঠিক সুযোগের জন্য -

অপেক্ষা সব সময় দোষের নয়। বরং অপ্রস্তুত কাজ, এবং কিছু একটা করতে হবে ভেবে কিছু একটা করা খারাপ পরিণতির দিকে নিয়ে যায়। কখনো কখনো আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে সঠিক সময়ের জন্য। এবং সঠিক সময়টি বুঝার জন্য প্রাজ্ঞতা আপনাকে অর্জন করতে হবে।

কর্তারা কী ভাবছে বুঝার চেষ্টা করুন -

কোন একটা ব্যবসার কর্তা লোকেরা কয়েকটা বিষয় বিবেচনা করে তাদের বিজনেস সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। আপনাকে ঐ ভ্যারিয়েবলগুলি জানতে হবে, এবং ঐ ভ্যারিয়েবলের আলোকে দেখলে আপনি বুঝতে পারবেন ঐ বিজনেসের ভবিষ্যত কী হতে পারে। একজন ইনভেস্টর হিসেবে এটা আপনাকে সাহায্য করবে।

মার্কেটিং গুরুত্বপূর্ণ -

মার্কেটিং এ লক্ষ দিন। মার্কেটিং ভালো হলে আপনার ব্যবসার সেল ডিপার্টমেন্ট দূর্বল হলেও চলবে। এবং মার্কেটিং বলতে সাধারণ তথাকথিত মার্কেটিং নয়। আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি বিহেভিওরাল ইকোনমিক্স, নাজ ও সাইকোলজিক্যাল মার্কেটিং সম্পর্কে জানা সব উদ্যোক্তার জন্য দরকারী। নিজে জানতে না পারলে এ ব্যাপারে যারা জানে তাদের সাহায্য নেয়া। এবং কখনো সাইকোলজিক্যাল মার্কেটিং এর এবিউজ করে কাস্টমারদের ধোঁকা না দেয়া।

সবসময় শেখার মধ্যে থাকতে হবে -

সব সময় শেখার মধ্যে থাকার কোন বিকল্প নেই। একজন উদ্যোক্তা সমাজ নিয়ে কাজ করছেন। তার ব্যবসা সমাজ ও মানুষের মধ্যে কাজ করে। তাই সমাজ ও মানুষ সম্পর্কে তাকে নিয়মিত জানতে হবে। আপডেটেড তথ্য ও রিসার্চ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকতে হবে। প্রতিদিন সকালে যেরকম জানাশোনা নিয়ে ঘুম থেকে উঠেন, তার চাইতে অল্প একটু বেশী জেনে ঘুমাতে যান। চার্লি মাঙ্গারের এই কথা আমি মেনে চলি। উদ্যোক্তাসহ সবার জন্যই আমি মনে করি, এটা মানা দরকারী।

ফিডব্যাক দরকারী -

ফিডব্যাকে নজর দিন। আপনি কোন আইডিয়া শেয়ার করলে বা মডেল উপস্থাপন করলে মানুষ কী বলে দেখুন। বেশীরভাগ স্টার্ট আপই তারা যা নিয়ে এসেছিল তা থেকে সরে গিয়ে সফল হয়েছে। ফিডব্যাক বা লোকের মতামতে নজর দেয়া তাই খুবই গুরুত্বপূর্ন।

প্রতিযোগীতা থেকে লাভ তুলুন - 

প্রতিযোগীতা এড়িয়ে চলতে না পারলে প্রতিযোগীতার সুফল নিতে চেষ্টা করুন। কারণ মার্কেটে তীব্র প্রতিযোগীতা বিরাজমান।

Bdpreneur.com এর জন্যে এই লেখাটি লিখেছেন : Muradul Islam



Disclaimer

Disclaimer: All the information on this website is published in good faith and for general information purpose only. Some content i...